Chinmoy Bhattacharya

IE Bangla Web Desk

সাধারণত মহিলারাই ধর্ষণের শিকার হন। কিন্তু, একজন নারীর বিরুদ্ধে কী ধর্ষণের মামলা করা যায়? সুপ্রিম কোর্ট এই প্রশ্নটি বিচার করে দেখতে রাজি হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের কাছে বিষয়টি কীভাবে এল? এক মহিলা ধর্ষণের মামলায় তাঁর ছেলের আগাম জামিনের আবেদন করেছেন। ছেলের পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগ জানিয়েছেন পুত্রবধূ। সেখানেই তিনি আদালতে পালটা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন। আইনজীবী ঋষি মালহোত্রা ওই মহিলার পক্ষে আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। শীর্ষ আদালতের রায়ের উল্লেখ করে ঋষি মালহোত্রা দাবি করেছেন যে একজন মহিলার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা যায় না। তাই, ৬১ বছরের ওই মহিলার বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগ আনা যায় না।তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন তাঁরই পুত্রবধূ। সর্বোচ্চ আদালত, পঞ্জাব সরকারকে তাঁর পুত্রবধূর দায়ের করা মামলায় জড়িত ৬১ বছর বয়সি ওই মহিলার আবেদনের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। যতক্ষণ না আবেদনের মীমাংসা হয়, ততক্ষণ ওই মহিলাকে গ্রেফতার করতে পারবে না পুলিশ। বদলে, ওই মহিলাকেও তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি হৃষীকেশ রায় ও বিচারপতি সঞ্জয় করোলের একটি বেঞ্চ। আইনজীবী ঋষি মালহোত্রা যুক্তি দিয়েছেন যে এফআইআরের অন্যান্য সমস্ত শাস্তিমূলক ধারা ৩৭৬(২)(এন) আইপিসি (পুনরায় ধর্ষণ) ধারার অভিযোগ ছাড়া জামিনযোগ্য। ৩৭৬(২)(এন) আইপিসি (পুনরায় ধর্ষণ) ধারার অধীনে দোষী সাব্যস্ত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে। যার মেয়াদ ১০ বছরের কম হয় না। একমাস পরে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে।আরও পড়ুন- <a class="" href="https://bengali.indianexpress.com/explained/what-is-the-green-credits-scheme-which-pm-modi-mentioned-at-cop28-9050627-ieart-import-699985/">পরিবেশ বাঁচাতে নতুন দাওয়াই, আন্তর্জাতিক দুনিয়াকে কী পরামর্শ ‘বিশ্বগুরু’ মোদীর?</a>এই মামলায় অভিযোগকারিণীর পুত্রবধূ, অভিযুক্ত মহিলার বড় ছেলের সঙ্গে দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কে ছিলেন। তাঁর অতীতে কখনও সরাসরি দেখা করেননি। পরে, একটি ভার্চুয়াল বিয়ের অনুষ্ঠান করেন। আর, অভিযুক্তেরা সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। এসব শুনে ওই মহিলার ছোট ছেলে পর্তুগাল থেকে তাঁদের দেখতে এসেছিলেন। অভিযুক্ত মহিলা দাবি করেছেন, এই সময় অভিযোগকারিণী ও তাঁর পরিবার তাঁকে ভার্চুয়াল বিয়ে শেষ করার জন্য চাপ দেয়। আর, ছোট ছেলে যাতে তাঁকে (অভিযোগকারিণীকে) পর্তুগালে নিয়ে যায়, সেজন্য চাপ দিতে শুরু করে। এনিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। কিন্তু, ওই মহিলার ছোট ছেলে একাই পর্তুগালে ফিরে যান। আর, স্থানীয় পঞ্চায়েতের মধ্যস্থতায় ১১ লক্ষ টাকা অভিযুক্তের পরিবারের থেকে আদায় করেন। তারপরও ধর্ষণ এবং অন্যান্য অভিযোগে দায়ের করে এফআইআর।

সাধারণত মহিলারাই ধর্ষণের শিকার হন। কিন্তু, একজন নারীর বিরুদ্ধে কী ধর্ষণের মামলা করা যায়? সুপ্রিম কোর্ট এই প্রশ্নটি বিচার করে দেখতে রাজি হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের কাছে বিষয়টি কীভাবে এল? এক মহিলা ধর্ষণের মামলায় তাঁর ছেলের আগাম জামিনের আবেদন করেছেন। ছেলের পাশাপাশি তাঁর বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগ জানিয়েছেন পুত্রবধূ। সেখানেই তিনি আদালতে পালটা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন। আইনজীবী ঋষি মালহোত্রা ওই মহিলার পক্ষে আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। শীর্ষ আদালতের রায়ের উল্লেখ করে ঋষি মালহোত্রা দাবি করেছেন যে একজন মহিলার বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করা যায় না। তাই, ৬১ বছরের ওই মহিলার বিরুদ্ধেও ধর্ষণের অভিযোগ আনা যায় না। তাঁর ছেলের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছেন তাঁরই পুত্রবধূ। সর্বোচ্চ আদালত, পঞ্জাব সরকারকে তাঁর পুত্রবধূর দায়ের করা মামলায় জড়িত ৬১ বছর বয়সি ওই মহিলার আবেদনের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। যতক্ষণ না আবেদনের মীমাংসা হয়, ততক্ষণ ওই মহিলাকে গ্রেফতার করতে পারবে না পুলিশ। বদলে, ওই মহিলাকেও তদন্তে সহযোগিতা করতে হবে। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি হৃষীকেশ রায় ও বিচারপতি সঞ্জয় করোলের একটি বেঞ্চ। আইনজীবী ঋষি মালহোত্রা যুক্তি দিয়েছেন যে এফআইআরের অন্যান্য সমস্ত শাস্তিমূলক ধারা ৩৭৬(২)(এন) আইপিসি (পুনরায় ধর্ষণ) ধারার অভিযোগ ছাড়া জামিনযোগ্য। ৩৭৬(২)(এন) আইপিসি (পুনরায় ধর্ষণ) ধারার অধীনে দোষী সাব্যস্ত হলে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে। যার মেয়াদ ১০ বছরের কম হয় না। একমাস পরে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। আরও পড়ুন- পরিবেশ বাঁচাতে নতুন দাওয়াই, আন্তর্জাতিক দুনিয়াকে কী পরামর্শ ‘বিশ্বগুরু’ মোদীর? এই মামলায় অভিযোগকারিণীর পুত্রবধূ, অভিযুক্ত মহিলার বড় ছেলের সঙ্গে দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কে ছিলেন। তাঁর অতীতে কখনও সরাসরি দেখা করেননি। পরে, একটি ভার্চুয়াল বিয়ের অনুষ্ঠান করেন। আর, অভিযুক্তেরা সঙ্গে থাকতে শুরু করেন। এসব শুনে ওই মহিলার ছোট ছেলে পর্তুগাল থেকে তাঁদের দেখতে এসেছিলেন। অভিযুক্ত মহিলা দাবি করেছেন, এই সময় অভিযোগকারিণী ও তাঁর পরিবার তাঁকে ভার্চুয়াল বিয়ে শেষ করার জন্য চাপ দেয়। আর, ছোট ছেলে যাতে তাঁকে (অভিযোগকারিণীকে) পর্তুগালে নিয়ে যায়, সেজন্য চাপ দিতে শুরু করে। এনিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে উত্তেজনা বাড়ে। কিন্তু, ওই মহিলার ছোট ছেলে একাই পর্তুগালে ফিরে যান। আর, স্থানীয় পঞ্চায়েতের মধ্যস্থতায় ১১ লক্ষ টাকা অভিযুক্তের পরিবারের থেকে আদায় করেন। তারপরও ধর্ষণ এবং অন্যান্য অভিযোগে দায়ের করে এফআইআর।

Chinmay Bhattacharya

শাশুড়ির বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ পুত্রবধূর! মহিলাও ধর্ষক হতে পারে? বিচার করবে আদালত

আইপিসি ৩৭৬ (২) (এন)/(পুনরায় ধর্ষণ) ছাড়া এফআইআরের অন্যান্য সমস্ত ধারা জামিনযোগ্য। (ফাইল)

Pradip Chatterjee

পেনশন তুলতে ব্যাঙ্কের পথে হেঁটেচলা অবসরপ্রাপ্ত এক সরকারী কর্মচারীকে গুঁতিয়ে মারলো ষাঁড়। মৃতর নাম বদরে আলম চৌধুরী (৭২)। শুক্রবার দুপুরের এমনই ঘটনা ঘিরে শনিবারও ব্যাপক ক্ষোভ বিক্ষোভ জারি রয়েছে পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া স্টেশনবাজার এলাকায়। কাটোয়া শহরে ষাঁড়ের উপদ্রব কমাতে না পারা ও ষাঁড়ের গুঁতোয় এক পথচারীর মৃত্যর ঘটনায় প্রশাসনকেই কঠগড়ায় তুলছেন স্থানীয়রা।কাটোয়া স্টেশন বাজার এলাকা এখন কার্যত যেন গরু, ষাঁড়েদের দখলে চলে গিয়েছে। অভিযোগ কাটোয়াবাসীর। ওইসব ষাঁড়গুলি ইতিমধ্যেই প্রায় ২০-২২ জন পথচারীকে গুঁতিয়ে জখম করেছে। স্টেশনবাজার এলাকা দিয়ে যাতায়াত করা মানুষজন গরু ও ষাঁড়ের ভয়ে তটস্থ হয়ে থাকেন। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনকে বারবার জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শুক্রবার তারই মাশুল দিতে হল এক পথচারীকে।প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে ,বদরে আলম চৌধুরী কাটোয়ার হাউসিং কমপ্লেক্সে থাকেন। তিনি রাজ্য বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী ছিলেন। বেশ কয়েক বছর হল তিনি অবসর গ্রহন করেছেন। পেনশন তুলতে শুক্রবার তিনি ব্যাঙ্কে যাচ্ছিলেন। পরিবারের সদস্য ও প্রত্যক্ষদর্শীদের কথা অনুযায়ী,বদরে আলম শুক্রবার দুপুরে ব্যাংকের পথে হেঁটে যাবার সময় আচমকা তাঁর পেটে গুঁতিয়ে দেয় হিষ্টপুষ্ট একটি ষাঁড়। শুধু গুঁতো মারাই নয় , শিংয়ে তুলে ষাঁড়টি বদরে আলমে মাটিতে আছড়ে ফেলে। তাতে জখম হয়ে পথে পড়ে ছটফট করতে থাকেন ওই বৃদ্ধ। ঘটনাস্থলে থাকা মানুষজন তাঁকে উদ্ধার করে কাটোয়া মহাকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু শারীরিক অবস্থা সংকটজনক থাকায় চিকিৎসক তাঁকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেন। ওই দিনই সন্ধ্যা নাগাদ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল যাওয়ার জন্য বদরে আলমকে গাড়িতে তোলার সময়েই তাঁর মৃত্যু হয়।

পেনশন তুলতে ব্যাঙ্কের পথে হেঁটেচলা অবসরপ্রাপ্ত এক সরকারী কর্মচারীকে গুঁতিয়ে মারলো ষাঁড়। মৃতর নাম বদরে আলম চৌধুরী (৭২)। শুক্রবার দুপুরের এমনই ঘটনা ঘিরে শনিবারও ব্যাপক ক্ষোভ বিক্ষোভ জারি রয়েছে পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়া স্টেশনবাজার এলাকায়। কাটোয়া শহরে ষাঁড়ের উপদ্রব কমাতে না পারা ও ষাঁড়ের গুঁতোয় এক পথচারীর মৃত্যর ঘটনায় প্রশাসনকেই কঠগড়ায় তুলছেন স্থানীয়রা। কাটোয়া স্টেশন বাজার এলাকা এখন কার্যত যেন গরু, ষাঁড়েদের দখলে চলে গিয়েছে। অভিযোগ কাটোয়াবাসীর। ওইসব ষাঁড়গুলি ইতিমধ্যেই প্রায় ২০-২২ জন পথচারীকে গুঁতিয়ে জখম করেছে। স্টেশনবাজার এলাকা দিয়ে যাতায়াত করা মানুষজন গরু ও ষাঁড়ের ভয়ে তটস্থ হয়ে থাকেন। বিষয়টি নিয়ে প্রশাসনকে বারবার জানানো হলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। শুক্রবার তারই মাশুল দিতে হল এক পথচারীকে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে ,বদরে আলম চৌধুরী কাটোয়ার হাউসিং কমপ্লেক্সে থাকেন। তিনি রাজ্য বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী ছিলেন। বেশ কয়েক বছর হল তিনি অবসর গ্রহন করেছেন। পেনশন তুলতে শুক্রবার তিনি ব্যাঙ্কে যাচ্ছিলেন। পরিবারের সদস্য ও প্রত্যক্ষদর্শীদের কথা অনুযায়ী,বদরে আলম শুক্রবার দুপুরে ব্যাংকের পথে হেঁটে যাবার সময় আচমকা তাঁর পেটে গুঁতিয়ে দেয় হিষ্টপুষ্ট একটি ষাঁড়। শুধু গুঁতো মারাই নয় , শিংয়ে তুলে ষাঁড়টি বদরে আলমে মাটিতে আছড়ে ফেলে। তাতে জখম হয়ে পথে পড়ে ছটফট করতে থাকেন ওই বৃদ্ধ। ঘটনাস্থলে থাকা মানুষজন তাঁকে উদ্ধার করে কাটোয়া মহাকুমা হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু শারীরিক অবস্থা সংকটজনক থাকায় চিকিৎসক তাঁকে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করেন। ওই দিনই সন্ধ্যা নাগাদ বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল যাওয়ার জন্য বদরে আলমকে গাড়িতে তোলার সময়েই তাঁর মৃত্যু হয়।

শিংয়ে তুলে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মীকে আছড়ে মারল ষাঁড়, তারপর?

Retired government employee killed by bull in Katwa Burdwan , কাটোয়ায় ষাঁড়ের গুঁতোয় নিহত এর সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মী

কাটোয়া শহরজুড়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াচ্ছে ষাঁড়।

Rajit Das

IE Bangla Entertainment Desk

নতুন জীবনের শুরু করছেন দর্শনা এবং সৌরভ। একসঙ্গে ঘর বাঁধতে চলেছেন দুই তারকা। তা, বিয়ের আগে একটু সেলেব্রেশন হবে না? আইবুড়োভাত খেলেন অভিনেত্রী।পরনে লাল রন গের শাড়ি, হালকা সাজ, দর্শনার সারপ্রাইজ আইবুড়োভাত উপলক্ষে আয়োজন ছিল দারুণ। বন্ধুরা মিলে তাঁকে এত সুন্দর উপহার দেবেন যেন ভাবেন নি। বিয়ের রঙ লেগেছে, এ তো তাঁকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। সামনে এত খাবার, অবাক হয়ে গেলেন অভিনেত্রী। কী কী ছিল প্লেটে?ফিস ফ্রাই থেকে পমফ্রেট, সাদা ভাত-পোলাও, লুচি, ইলিশ, কী নেই? আর এত খাবার দেখে মাথায় হাত অভিনেত্রীর। একা খাবেন এত খাবার? বিশ্বাসই হচ্ছে না! তবে, এতেও অনেকের সমস্যা রয়েছে। যেমন? আরও পড়ুন &#8211; <a href="https://bengali.indianexpress.com/entertainment/ranbir-kapoor-starrer-animal-116-crore-business-in-release-date-699956/" data-type="post" data-id="699956">হিন্দি সিনেমায় মাইলস্টোন! রিলিজেই একশো কোটি পার ‘অ্যানিম্যালের’, হলের ভেতরেই ফাটল বাজি</a>দর্শনা যেভাবে আচরণ করলেন তাতেই সমস্যা বেশিরভাগের। সমস্ত কিছু জানা সত্বেও এত অবাক হওয়ার কী আছে? সেজেগুজে তৈরি, তিনি জানতেন না যে এসব হতে চলেছে? তাহলে এত নাটক কেন? সীমা ছাড়িয়ে যা করছেন দর্শনা এতে অনেকেই ন্যাকামোর চূড়ান্ত বলে মনে করেছেন।কিন্তু, এহেন সব মন্তব্য নজর এড়ায়নি অভিনেত্রীর। বন্ধুদের এত পরিশ্রম করে আয়োজন দেখার পরেও দর্শকদের এসব মন্তব্য পাল্টাচ্ছে না? অভিনেত্রী বললেন…&#8220;সবার এত মতামত। সবাইকে বলতে চাই, হে মূর্খের দল! আমি জানতাম আইবুড়োভাত, কিন্তু আয়োজন যে এতবড় সেটা জানতাম না। বা কী কী রান্না হয়েছে সেটাও না। বাকিটা আমরাও মানুষ। বন্ধুদের মধ্যে মজা করে বাকিটা করা। রিলাক্স থাকুন।&#8221;

নতুন জীবনের শুরু করছেন দর্শনা এবং সৌরভ। একসঙ্গে ঘর বাঁধতে চলেছেন দুই তারকা। তা, বিয়ের আগে একটু সেলেব্রেশন হবে না? আইবুড়োভাত খেলেন অভিনেত্রী। পরনে লাল রন গের শাড়ি, হালকা সাজ, দর্শনার সারপ্রাইজ আইবুড়োভাত উপলক্ষে আয়োজন ছিল দারুণ। বন্ধুরা মিলে তাঁকে এত সুন্দর উপহার দেবেন যেন ভাবেন নি। বিয়ের রঙ লেগেছে, এ তো তাঁকে দেখেই বোঝা যাচ্ছে। সামনে এত খাবার, অবাক হয়ে গেলেন অভিনেত্রী। কী কী ছিল প্লেটে? ফিস ফ্রাই থেকে পমফ্রেট, সাদা ভাত-পোলাও, লুচি, ইলিশ, কী নেই? আর এত খাবার দেখে মাথায় হাত অভিনেত্রীর। একা খাবেন এত খাবার? বিশ্বাসই হচ্ছে না! তবে, এতেও অনেকের সমস্যা রয়েছে। যেমন? আরও পড়ুন - হিন্দি সিনেমায় মাইলস্টোন! রিলিজেই একশো কোটি পার ‘অ্যানিম্যালের’, হলের ভেতরেই ফাটল বাজি দর্শনা যেভাবে আচরণ করলেন তাতেই সমস্যা বেশিরভাগের। সমস্ত কিছু জানা সত্বেও এত অবাক হওয়ার কী আছে? সেজেগুজে তৈরি, তিনি জানতেন না যে এসব হতে চলেছে? তাহলে এত নাটক কেন? সীমা ছাড়িয়ে যা করছেন দর্শনা এতে অনেকেই ন্যাকামোর চূড়ান্ত বলে মনে করেছেন। কিন্তু, এহেন সব মন্তব্য নজর এড়ায়নি অভিনেত্রীর। বন্ধুদের এত পরিশ্রম করে আয়োজন দেখার পরেও দর্শকদের এসব মন্তব্য পাল্টাচ্ছে না? অভিনেত্রী বললেন… "সবার এত মতামত। সবাইকে বলতে চাই, হে মূর্খের দল! আমি জানতাম আইবুড়োভাত, কিন্তু আয়োজন যে এতবড় সেটা জানতাম না। বা কী কী রান্না হয়েছে সেটাও না। বাকিটা আমরাও মানুষ। বন্ধুদের মধ্যে মজা করে বাকিটা করা। রিলাক্স থাকুন।"

‘হে মূর্খের দল…’, আইবুড়োভাতে সবকিছুই নাটুকে-অতিরঞ্জিত! মেজাজ হারালেন দর্শনা

darshana wedding, bridal shower by friends with lots of food

দর্শনার আইবুড়োভাত 

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার বর্জ্য জমিতে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজায়নে জোর দিয়েছেন। এই নিয়ে তিনি একটি প্রকল্পও চালু করেছেন। দুবাইতে বর্তমান জলবায়ু আলোচনা বা সিওপি২৮-এ একটি উচ্চস্তরীয় বৈঠকের পর তিনি জানিয়েছেন, সবুজায়ন প্রকল্প বাণিজ্যিক কারণে নির্গত কার্বন প্রতিরোধে সাহায্য করবে।&#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217; বা &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217; প্রকল্পচলতি বছরের অক্টোবরে পরিবেশ মন্ত্রক, &#8216;গ্রিন ক্রেডিট প্রকল্প&#8217; চালু করেছে। এই প্রকল্পে কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর জোর দিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রক। বিভিন্ন ধরণের পরিবেশগত কাজের জেরে বাজারভিত্তিক ব্যবস্থা এই প্রকল্পের অংশ। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কার্বনের নিঃসরণ রুখতে এধরনের বাজার-ভিত্তিক ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই আছে। যা বাণিজ্যের অনুমতি দেয়। যদি কোম্পানি কার্বনের নিঃসরণ কমাতে চায়, তবে তারা এই ধরনের &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217; দাবি করতে পারে। এই &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217; তারা অর্থ রোজগারের জন্য বা ব্যবসার কাজে লাগাতে পারে। কোম্পানিগুলো তাদের কার্বন নির্গমনের মান সম্পর্কে অভিযোগ দূর করতে এই ক্রেডিটগুলো কাজে লাগায়।কী এই &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217;কার্বন ক্রেডিট হল এমন একটি শংসাপত্র যা কোনও সংস্থাকে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের অনুমতি দেয়। এক কার্বন ক্রেডিটের অনুমতি হল, এক টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের সমান। এই মাত্রা স্থির হয়েছে আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী। এই চুক্তির মূল লক্ষ্য হল, কার্বন ডাই অক্সাইড ও গ্রিনহাউস গ্যাসকে নিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত করা এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা।কোথা থেকে এসেছে &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217;-এর ধারণা?কিয়োটো প্রোটোকল থেকে &#8216;কার্বন ক্রেডিট&#8217;-এর ধারণাটি চালু হয়েছে। এটা, ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে হওয়া একটি চুক্তি। এর লক্ষ্য, গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইজি) নির্গমন নিয়ন্ত্রণ। ভারতে পরিবেশ মন্ত্রকের চালু করা &#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217; প্রকল্পে অন্যান্য পরিবেশগত ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে জল সংরক্ষণ এবং মাটির উন্নতিতেও জোর দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের কাজের মান নির্ধারণ ও মান যাচাইয়ের পদ্ধতি এখন স্থির করা হচ্ছে।&#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217;&#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217; হল, পরিবেশের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এমন কার্যকলাপে নিয়োজিত ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের চেষ্টা। যা পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পরিবেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখার জন্য বিভিন্নস্তরের ক্ষেত্রকে উৎসাহিত করবে। এটা সরকারের একটি স্বেচ্ছাসেবার কর্মসূচি। আগে নিয়ম ছিল, কোনও শিল্পসংস্থা বনভূমি দখল করে ব্যবসার কাজে লাগালে বন দফতরকে ক্ষতিপূরণ দেবে। শুধু তাই নয়, শিল্পসংস্থাটিকেই অন্য জমি বেছে অধিগ্রহণ করতে হবে। সেই জমিতে বন দফতর নূতন করে বৃক্ষরোপণ করবে।ঘুরিয়ে বনাঞ্চলের বেসরকারিকরণনরেন্দ্র মোদী সরকারের &#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217; প্রকল্পে শিল্প সংস্থাই জমি বাছবে, গাছ লাগাবে। যা বন দফতরের শর্ত পূরণ করলে, তিন বছর পর &#8216;বনভূমি&#8217;র মর্যাদা পাবে। সেই বনভূমি থেকে প্রাপ্ত যাবতীয় অর্থ, বেসরকারি সংস্থা নিজেদের কাজে লাগাতে পারবে। এমনকী, অন্য শিল্পসংস্থা ব্যবসার কাছে সেই জমি ওই শিল্পসংস্থার থেকে কিনেও নিতে পারবে। অর্থাৎ, বনভূমি পণ্যে পরিণত হয়েছে। এতে জমি বেসরকারি হাতে থাকায় বাণিজ্যও হল। আবার, বনাঞ্চলও তৈরি হল।&#8216;টেকসই ক্রেডিট কার্ড&#8217;&#8216;টেকসই ক্রেডিট কার্ড&#8217;, পরিবেশ-বান্ধব দাতব্য সংস্থার ব্যাপার। এই কার্ড অনুযায়ী, প্রতিবার কিছু কেনার সময় কোনও ব্যক্তির ক্রয়মূল্যের একটি অংশ পরিবেশ বান্ধব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাতে চলে যায়। একটি কার্ড প্রতিবার চার্জ করার সময় কোনও সংস্থা একটি করে গাছ লাগাতে পারে। যা কার্বন দূরীকরণে সাহায্য করে।আরও পড়ুন- <a class="" href="https://bengali.indianexpress.com/explained/jinnah-sam-manekshaw-bahadur-partition-9050048-ieart-import/">পাক সেনায় যোগ দিতে বলেন জিন্না, কী জবাব দিয়েছিলেন স্যাম বাহাদুর?&nbsp;</a>নরেন্দ্র মোদীর আহ্বানসরকার এমন ব্যবস্থা করতে চাইছে, যাতে বেসরকারি সংস্থাগুলো পরিবেশের উন্নয়নে বাধ্যতামূলকভাবে অর্থ দান (সিএসআর) করতে এই &#8216;গ্রিন ক্রেডিট কার্ড&#8217;গুলো কেনে। যা কার্বন দূরীকরণে সাহায্য করবে। শিল্প এবং কর্পোরেশনগুলোকে সবুজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী করবে। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের উপকার করবে। সিওপি২৮-এ, প্রধানমন্ত্রী মোদী আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে আন্তর্জাতিকস্তরে &#8216;গ্রিন ক্রেডিট&#8217; সম্পর্কে উদ্যোগী হতে আহ্বান জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী শুক্রবার বর্জ্য জমিতে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে সবুজায়নে জোর দিয়েছেন। এই নিয়ে তিনি একটি প্রকল্পও চালু করেছেন। দুবাইতে বর্তমান জলবায়ু আলোচনা বা সিওপি২৮-এ একটি উচ্চস্তরীয় বৈঠকের পর তিনি জানিয়েছেন, সবুজায়ন প্রকল্প বাণিজ্যিক কারণে নির্গত কার্বন প্রতিরোধে সাহায্য করবে। 'গ্রিন ক্রেডিট' বা 'কার্বন ক্রেডিট' প্রকল্পচলতি বছরের অক্টোবরে পরিবেশ মন্ত্রক, 'গ্রিন ক্রেডিট প্রকল্প' চালু করেছে। এই প্রকল্পে কার্বন নিঃসরণ কমানোর ওপর জোর দিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রক। বিভিন্ন ধরণের পরিবেশগত কাজের জেরে বাজারভিত্তিক ব্যবস্থা এই প্রকল্পের অংশ। জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কার্বনের নিঃসরণ রুখতে এধরনের বাজার-ভিত্তিক ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই আছে। যা বাণিজ্যের অনুমতি দেয়। যদি কোম্পানি কার্বনের নিঃসরণ কমাতে চায়, তবে তারা এই ধরনের 'কার্বন ক্রেডিট' দাবি করতে পারে। এই 'কার্বন ক্রেডিট' তারা অর্থ রোজগারের জন্য বা ব্যবসার কাজে লাগাতে পারে। কোম্পানিগুলো তাদের কার্বন নির্গমনের মান সম্পর্কে অভিযোগ দূর করতে এই ক্রেডিটগুলো কাজে লাগায়। কী এই 'কার্বন ক্রেডিট'কার্বন ক্রেডিট হল এমন একটি শংসাপত্র যা কোনও সংস্থাকে গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনের অনুমতি দেয়। এক কার্বন ক্রেডিটের অনুমতি হল, এক টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমনের সমান। এই মাত্রা স্থির হয়েছে আন্তর্জাতিক চুক্তি অনুযায়ী। এই চুক্তির মূল লক্ষ্য হল, কার্বন ডাই অক্সাইড ও গ্রিনহাউস গ্যাসকে নিয়ন্ত্রিতভাবে পরিচালিত করা এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করা। কোথা থেকে এসেছে 'কার্বন ক্রেডিট'-এর ধারণা?কিয়োটো প্রোটোকল থেকে 'কার্বন ক্রেডিট'-এর ধারণাটি চালু হয়েছে। এটা, ১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রসংঘের জলবায়ু সম্মেলনে হওয়া একটি চুক্তি। এর লক্ষ্য, গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইজি) নির্গমন নিয়ন্ত্রণ। ভারতে পরিবেশ মন্ত্রকের চালু করা 'গ্রিন ক্রেডিট' প্রকল্পে অন্যান্য পরিবেশগত ক্রিয়াকলাপের সঙ্গে জল সংরক্ষণ এবং মাটির উন্নতিতেও জোর দেওয়া হয়েছে। এই ধরনের কাজের মান নির্ধারণ ও মান যাচাইয়ের পদ্ধতি এখন স্থির করা হচ্ছে। 'গ্রিন ক্রেডিট''গ্রিন ক্রেডিট' হল, পরিবেশের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এমন কার্যকলাপে নিয়োজিত ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানের চেষ্টা। যা পরিবেশ সংরক্ষণ এবং পরিবেশের অগ্রগতিতে অবদান রাখার জন্য বিভিন্নস্তরের ক্ষেত্রকে উৎসাহিত করবে। এটা সরকারের একটি স্বেচ্ছাসেবার কর্মসূচি। আগে নিয়ম ছিল, কোনও শিল্পসংস্থা বনভূমি দখল করে ব্যবসার কাজে লাগালে বন দফতরকে ক্ষতিপূরণ দেবে। শুধু তাই নয়, শিল্পসংস্থাটিকেই অন্য জমি বেছে অধিগ্রহণ করতে হবে। সেই জমিতে বন দফতর নূতন করে বৃক্ষরোপণ করবে। ঘুরিয়ে বনাঞ্চলের বেসরকারিকরণনরেন্দ্র মোদী সরকারের 'গ্রিন ক্রেডিট' প্রকল্পে শিল্প সংস্থাই জমি বাছবে, গাছ লাগাবে। যা বন দফতরের শর্ত পূরণ করলে, তিন বছর পর 'বনভূমি'র মর্যাদা পাবে। সেই বনভূমি থেকে প্রাপ্ত যাবতীয় অর্থ, বেসরকারি সংস্থা নিজেদের কাজে লাগাতে পারবে। এমনকী, অন্য শিল্পসংস্থা ব্যবসার কাছে সেই জমি ওই শিল্পসংস্থার থেকে কিনেও নিতে পারবে। অর্থাৎ, বনভূমি পণ্যে পরিণত হয়েছে। এতে জমি বেসরকারি হাতে থাকায় বাণিজ্যও হল। আবার, বনাঞ্চলও তৈরি হল। 'টেকসই ক্রেডিট কার্ড''টেকসই ক্রেডিট কার্ড', পরিবেশ-বান্ধব দাতব্য সংস্থার ব্যাপার। এই কার্ড অনুযায়ী, প্রতিবার কিছু কেনার সময় কোনও ব্যক্তির ক্রয়মূল্যের একটি অংশ পরিবেশ বান্ধব স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার হাতে চলে যায়। একটি কার্ড প্রতিবার চার্জ করার সময় কোনও সংস্থা একটি করে গাছ লাগাতে পারে। যা কার্বন দূরীকরণে সাহায্য করে। আরও পড়ুন- পাক সেনায় যোগ দিতে বলেন জিন্না, কী জবাব দিয়েছিলেন স্যাম বাহাদুর?&nbsp; নরেন্দ্র মোদীর আহ্বানসরকার এমন ব্যবস্থা করতে চাইছে, যাতে বেসরকারি সংস্থাগুলো পরিবেশের উন্নয়নে বাধ্যতামূলকভাবে অর্থ দান (সিএসআর) করতে এই 'গ্রিন ক্রেডিট কার্ড'গুলো কেনে। যা কার্বন দূরীকরণে সাহায্য করবে। শিল্প এবং কর্পোরেশনগুলোকে সবুজের প্রতি আরও বেশি মনোযোগী করবে। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের উপকার করবে। সিওপি২৮-এ, প্রধানমন্ত্রী মোদী আন্তর্জাতিক দুনিয়ার কাছে আন্তর্জাতিকস্তরে 'গ্রিন ক্রেডিট' সম্পর্কে উদ্যোগী হতে আহ্বান জানিয়েছেন।

Explained: পরিবেশ বাঁচাতে নতুন দাওয়াই, আন্তর্জাতিক দুনিয়াকে কী পরামর্শ ‘বিশ্বগুরু’ মোদীর?

শুক্রবার ১ ডিসেম্বর-২০২৩, সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে আয়োজিত সিওপি২৮-এ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট এবং আবুধাবির শাসক এইচএইচ শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে। (পিটিআই ছবি)

রাজস্থানের পর তামিলনাড়ু। <a href="https://bengali.indianexpress.com/general-news/enforcement-directorate-officer-caught-taking-rs-20-lakh-bribe-in-tamil-nadu699948/">মাদুরাইতে সরকারি অফিসারের থেকে ২০ লাখ টাকা &#8216;ঘুষ&#8217; হিসেবে নেওয়ার সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন অঙ্কিত তিওয়ারি নামে এক ইডি অফিসার।</a> স্ট্যালিন প্রশাসনের এ হেন কাজে খুশি তৃণমূল। নানা আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করা কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভূমিকা নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলল বাংলার শাসক দল।তামিলনাড়ুর একাধিক মন্ত্রী ও আমলার নাম দুর্নীতির তদন্তে উঠে আসছে। সেই ঘটনার তদন্তকারী অফিসারদের মধ্যে ছিলেন অঙ্কিত তিওয়ারি। অভিযোগ, এক সরকারি কর্মীর থেকে অঙ্কিত ২০ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। শুক্রবার মাদুরাইতে সেই টাকা নেওয়ার সময়ই অঙ্কিতকে ফাঁদ পেতে গ্রেফতার করে তামিলনাড়ু পুলিশ। অঙ্কিত এর আগে গুজরাত এবং মধ্যপ্রদেশে ইডি দফতরে কর্মরত ছিলেন। তারপরই তাঁকে তামিলনাড়ুতে পাঠানো হয়েছিল। এই ঘটনায় দক্ষিণী রাজ্যে হুলস্থূল পড়েছে।এই ঘটনার কথাই শনিবার এক্স হ্যান্ডেলে তুলে ধরে তৃণমূল। সেখানে লেখা হয়েছে, &#8216;২০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তামিলনাড়ু ডিরেক্টরেট অফ ভিজিল্যান্স অ্যান্ড অ্যান্টি করাপশন ইডি-র এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে এই কাজ করছেন বলে দাবি করেছেন। তাহলে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে এভাবেই অপব্যবহার করা হচ্ছে? বিজেপি বিরোধী শাসিত রাজ্যে দলের সুবিধার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে এই কাজ? প্রধানমন্ত্রী মোদীর অধীনে বিজেপির কোষাগার পূরণের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে ইডি!&#8217;<figure class="wp-block-embed is-provider-twitter wp-block-embed-twitter"><div class="wp-block-embed__wrapper"><blockquote class="twitter-tweet" data-width="500" data-dnt="true">E̶n̶f̶o̶r̶c̶e̶m̶e̶n̶t̶ EXTORTION Directorate!The Tamil Nadu Directorate of Vigilance and Anti-Corruption arrested a high-ranking <a href="https://twitter.com/dir_ed?ref_src=twsrc%5Etfw">@dir_ed</a> officer for accepting a bribe of ₹20 lakh. Astonishingly, he claimed to be acting on directives from the Prime Minister&#39;s Office.So, is… https://t.co/pIqX0p17vY&mdash; All India Trinamool Congress (@AITCofficial) <a href="https://twitter.com/AITCofficial/status/1730870822934630653?ref_src=twsrc%5Etfw">December 2, 2023</a></blockquote><script async src="https://platform.twitter.com/widgets.js" charset="utf-8"></script></div></figure>আরও পড়ুন- <a class="" href="https://bengali.indianexpress.com/general-news/pm-meets-israeli-president-flags-need-for-safe-delivery-of-aid699852/">মন দিয়ে মোদীর দাওয়াই শুনলেন ইজরায়েলের প্রেসিডেন্ট, আলোচনায় উঠে এল প্যালেস্তাইন প্রসঙ্গ</a>

রাজস্থানের পর তামিলনাড়ু। মাদুরাইতে সরকারি অফিসারের থেকে ২০ লাখ টাকা 'ঘুষ' হিসেবে নেওয়ার সময় পুলিশের হাতে ধরা পড়লেন অঙ্কিত তিওয়ারি নামে এক ইডি অফিসার। স্ট্যালিন প্রশাসনের এ হেন কাজে খুশি তৃণমূল। নানা আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত করা কেন্দ্রীয় এজেন্সির ভূমিকা নিয়ে ফের প্রশ্ন তুলল বাংলার শাসক দল। তামিলনাড়ুর একাধিক মন্ত্রী ও আমলার নাম দুর্নীতির তদন্তে উঠে আসছে। সেই ঘটনার তদন্তকারী অফিসারদের মধ্যে ছিলেন অঙ্কিত তিওয়ারি। অভিযোগ, এক সরকারি কর্মীর থেকে অঙ্কিত ২০ লক্ষ টাকা ঘুষ চেয়েছিলেন। শুক্রবার মাদুরাইতে সেই টাকা নেওয়ার সময়ই অঙ্কিতকে ফাঁদ পেতে গ্রেফতার করে তামিলনাড়ু পুলিশ। অঙ্কিত এর আগে গুজরাত এবং মধ্যপ্রদেশে ইডি দফতরে কর্মরত ছিলেন। তারপরই তাঁকে তামিলনাড়ুতে পাঠানো হয়েছিল। এই ঘটনায় দক্ষিণী রাজ্যে হুলস্থূল পড়েছে। এই ঘটনার কথাই শনিবার এক্স হ্যান্ডেলে তুলে ধরে তৃণমূল। সেখানে লেখা হয়েছে, '২০ লক্ষ টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে তামিলনাড়ু ডিরেক্টরেট অফ ভিজিল্যান্স অ্যান্ড অ্যান্টি করাপশন ইডি-র এক উচ্চপদস্থ ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। আশ্চর্যজনকভাবে, তিনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নির্দেশে এই কাজ করছেন বলে দাবি করেছেন। তাহলে, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলিকে এভাবেই অপব্যবহার করা হচ্ছে? বিজেপি বিরোধী শাসিত রাজ্যে দলের সুবিধার জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে এই কাজ? প্রধানমন্ত্রী মোদীর অধীনে বিজেপির কোষাগার পূরণের হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে ইডি!' আরও পড়ুন- মন দিয়ে মোদীর দাওয়াই শুনলেন ইজরায়েলের প্রেসিডেন্ট, আলোচনায় উঠে এল প্যালেস্তাইন প্রসঙ্গ

ভিন রাজ্যে পুলিশের হাতে গ্রেফতার ইডি আধিকারিক, তুমুল উচ্ছ্বাস তৃণমূলের

ED officer arrested in Tamil Nadu expressed joy of TMC , তামিলনাড়ুতে গ্রেফতার ইডি অফিসার আনন্দ প্রকাশ করল তৃণমূলের

ধৃত ইডি অফিসার অঙ্কিত তিওয়ারি (মাঝে)। 

রাজেশ খান্নার সঙ্গে কোন তিক্ততায় সিনেমা করা বন্ধ করেছিলেন শর্মিলা?

Sharmila Tagore, Sharmila Tagore on Rajesh Khanna, Rajesh Khanna death anniversary, রাজেশ খান্না, শর্মিলা ঠাকুর, রাজেশ খান্নার মত্যবার্ষিকী, রাজেশ-শর্মিলার সুপারহিট সিনেমা, Rajesh-Sharmila hit films, Indian Express Entertainment News, Bengali news today

রাজেশ খান্না, শর্মিলা ঠাকুর 

রাজেশ খান্নার সঙ্গে কোন তিক্ততায় সিনেমা করা বন্ধ করেছিলেন শর্মিলা?

Sharmila Tagore on why she stopped working with Rajesh Khanna: রাজেশ খান্নার সঙ্গে কো

বড়পর্দায় এবার রাজেশ খান্নার বায়োপিক, পরিচালনায় ফারহা খান!

Rajesh Khanna biopic, Rajesh Khanna, Nikhil Dwivedi, Farah Khan, রাজেশ খান্না, ফারহা খান, রাজেশ খান্নার বায়োপিক, bengali news today

রাজেশ খান্নার বায়োপিক

About News

rajesh khanna

রাজেশ খান্নার সঙ্গে কোন তিক্ততায় সিনেমা করা বন্ধ করেছিলেন শর্মিলা?